ছাত্রীদের অশ্লীল ছবি তোলায় সংঘর্ষ, বহিষ্কার ৯

0 মন্তব্য(গুলি)


ছাত্রীদের অশ্লীল ছবি তোলায় সংঘর্ষ, বহিষ্কার ৯চুয়াডাঙ্গা: দামুড়হুদায় নতিপোতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের অশ্লীল ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে শিক্ষকসহ চারজন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী স্কুলে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে। পরে স্কুল ম্যানেজিং কমিটি বৃহস্পতিবার বিকেলে জরুরি সভায় এ ঘটনার দায়ে শিক্ষকসহ দুই ছাত্রী ও সাত ছাত্রকে বহিষ্কার করেছে।

এছাড়া এক সহকারী শিক্ষককে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে একজনকে আটক করেছে পুলিশ।

দামুড়হুদা থানার অফিসার ইনচার্জ আহসান হাবিব জানান, গত শনিবার বিকেলে দামুড়হুদা উপজেলার নতিপোতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ও নতিপোতা গ্রামের আনারের ছেলে লাভলু, মমিন মাস্টারের ছেলে সৈকত ও হারুন মন্ডলের ছেলে সবুজ একই স্কুলের নবম শ্রেণীর দুই ছাত্রীকে পাশের একটি কক্ষে নিয়ে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও করে। পরে ওই ভিডিও এলাকার যুবকদের মাধ্যমে মোবাইলে ছড়িয়ে দেয়। এ ঘটনা এলাকায় জানাজানি হলে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল বের করে এবং স্কুলে তালা ঝুলিয়ে পরীক্ষা বন্ধ করে দেয়।

এ সময় তারা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবদুল কুদ্দুস (৩৭) ও ছাত্র সাগর (১৫), রুবেল (১৭) ও সবুজকে (১৬) পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে বিকেল চারটায় স্কুল পরিচালনা কমিটির জরুরি সভায় নবম শ্রেণীর ছাত্রী হ্যাপি, উর্মি, ছাত্র সৈকত, সাগর, রুবেল, বক্কর, সবুজ, লাভলু ও সমসেরকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করা হয়।

এ ঘটনায় স্কুলের সহকারী শিক্ষক মোমিনুল ইসলামকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সবুজকে আটক করেছে।

কলেজ ছাত্রীর ভিডিও পর্ণোগ্রাফী নিয়ে তোলপাড়

0 মন্তব্য(গুলি)


কলেজ ছাত্রীর ভিডিও পর্ণোগ্রাফী নিয়ে তোলপাড়পিরোজপুর : পিরোজপুরের জিয়ানগরে এক কলেজ ছাত্রীর সাথে ছাত্রদল কর্মী সবুজের ভিডিও পর্নোগ্রাফী নিয়ে গোটা এলাকা জুড়ে তোলপাড় সৃস্টির অভিযোগ পাওয়া গেছে।৪ মিনিটের এ অশ্লীল ভিডিও চিত্র ইতোমধ্যে বিভিন্ন মোবাইলে ছড়িয়ে পড়েছে।

আর এ বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনসহ এলাকার বিভিন্ন শ্রেনীর মানুষের মধ্যে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনার ঝড়।

জানা গেছে, উপজেলার বালিপাড়া ইউনিয়নের ঢেপসাবুনিয়া গ্রামের এনজিও কর্মি আঃ হামিদের ছেলে রাজু আহম্মেদ সবুজ (১৯) এক কলেজ ছাত্রীর সাথে তার নিজের অশ্লীল ভিডিও চিত্র নিজে মোবাইলে ধারন করে।

পরে এটি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়া হয়।সম্প্রতি এটি একজন থেকে আরেক জনের মোবাইলে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি আলোচনায় আসে। পরে এলাকার সর্বত্র জানাজানি হয়ে গেলে সবুজ এলাকা থেকে সটকে পড়ে।

খোজ নিয়ে জানা যায়, সবুজ জিয়ানগর ডিগ্রী কলেজের ২য় বর্ষের ছাত্র এবং সে কলেজ ও বালিপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের একজন সক্রিয় কর্মী।তবে একটি সূত্র সাংবাদিকদের জানান, তার (সবুজের) একাধিক মোবাইল ও অর্ধ ডজন নম্বরসহ ফেসবুকে নিজ নামে একধীক আইডি রয়েছে।

বর্তমানে সে ঢাকার নিশ্চিন্তপুরে অনন্ত গার্মেন্টে চাকরি করছে।এ ব্যাপারে তার কয়েক জন বন্ধুর সাথে আলাপ করে জানা যায়, প্রায় ৬ মাস আগে এক কলেজ ছাত্রীর সাথে প্রেমের সম্পর্কের সুবাধে এ নগ্ন কাজ করে সে।পরে নিজের মোবাইলে ধারনকৃত এ অশ্লীল ভিডিও চিত্র কয়েক জন কাছের বন্ধুকে দেখায়।

কিন্ত সম্প্রতি এটি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ায় বিভিন্ন ব্যাক্তির মোবাইলে চলে যায়। এদিকে এটি নেটে ছাড়ার ক্ষেত্রে তার বন্ধু চরবলেশ্বর গ্রামের মোদাচ্ছের সেখের ছেলে বাইজিদ ও বালিপাড়া গ্রামের আঃ বারেকের ছেলে পারভেজ প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত রয়েছে বলে এলাকার একাধিক সূত্রে জানা গেছে।

তবে এ বিষয়ে বাইজিদের সম্পৃক্তার বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে কিছু দিন আগে সেও এলাকা ছাড়ে।এদিকে এ ঘটনা ছাড়াও সবুজ প্রেমের ফাদে ফেলে নিজ গ্রামের এক মাদ্রাসা ছাত্রীসহ বিভিন্ন এলাকার একাধিক মেয়ের সাথে এভাবে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলে সর্বনাস করেছে বলে সহপাঠিদের কাছ থেকে জানা যায়। 

মেয়েকে বিক্রি করে দিলেন মা

0 মন্তব্য(গুলি)


মেয়েকে বিক্রি করে দিলেন মাঢাকা: ভারতের পুনে অঞ্চলে নিজ মেয়েকে একলাখ রুপির বিনিময়ে বিক্রি করে দিয়েছেন তার পাষ- মা। বৃহস্পতিবার ভারতের একটি গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে।

মেয়েটি বলেছে, সে তার নিজ বাসা থেকে দূরে বিড জেলার সোলাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সপ্তম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। গত মে মাসে গ্রীস্মকালীন অবকাশে বাড়িতে বেড়াতে গেলে তার মা তাকে এক লোকের কাছে একলাখ রুপিতে বিক্রি করে দেয়।

ওই ব্যক্তি তাকে কয়েক দফা ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে তাকে পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়। অনেক চেষ্টার পর কিছুদিন আগে পতিতালয় থেকে পালিয়ে আসে মেয়েটি।

পুনে অঞ্চলের পুলিশ সুপার লোহিয়া বলেন, একটি এনজিও’র সহায়তায় মেয়েটি থানায় তার মা এবং দুই ক্রেতার বিরুদ্ধে মামলা করেছে। পুলিশ অভিযুক্ত তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে।

‘আশারাম দিনে একাধিক কিশোরীকে ফুসলিয়ে শয্যাসঙ্গী করতেন’

0 মন্তব্য(গুলি)


‘আশারাম দিনে একাধিক কিশোরীকে ফুসলিয়ে শয্যাসঙ্গী করতেন’ঢাকা: পুলিশ হেফাজতে যাওয়ার পর আশারামের যৌন কেলেঙ্কারি নিয়ে একের পর এক ঘটনা প্রকাশ হতে শুরু করেছে। সর্বশেষ রিপোর্টে দেখা যায়, স্বঘোষিত ধর্মগুরু আশারাম বাপু দৈনিক একাধিক কিশোরীকে ফুসলিয়ে তার শয্যাসঙ্গী করতেন।

এই এসব যৌনকর্ম তিনি অবলীলায় করে যেতেন তার আশ্রমে। কিশোরীদের সঙ্গে তার এই শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার কথা ফাঁস করে দিয়েছেন তারই বিশেষ এক সহকারী। তিনি বলেছেন, যৌন সক্ষমতা ধরে রাখার জন্য আশারাম নিয়মিত হারবাল ঔষধ সেবন করতেন ।

আশারাম বাপুর সাবেক সহযোগী রাহুল শর্মা গুজরাটের অনলাইন নিউজ ‘দিবাভাস্কর’কে দেয়া সাক্ষতকারে এসব ফাঁস করে দেন।

রাহুল বলেছেন, ‘আশারাম সাধারণত কম বয়সী নারীদের সঙ্গেই শারীরিক সম্পর্ক গড়তেন। শারীরিক সম্পর্ক তৈরির আগে তিনি নারীদের কথার জালে মন্ত্রমুগ্ধ করে নিতেন।’

আশারামের এই সহযোগী একাধিকবার রাতে তাকে ‘কামসূত্র’ বইটি পড়তে দেখেছেন বলেও জানান।

আশারামের এই বিশ্বস্ত সহযোগী রাহুল, তার গুরুর কাছে কামসূত্র বইটি পড়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে, বাপু বলেন, ‘আয়ুর্বেদিক জ্ঞান অর্জনের জন্যে কামসূত্র পড়তে হয়’।

আহমেদাবাদে আশারামের ‘শান্তি কুঠির’ নামে একটি ব্যক্তিগত বাংলো রয়েছে। সেই বাংলো লাগোয়া সুইমিং পুলে আশারাম শুধুমাত্র নারীভক্তদের নিয়েই সাঁতার কাটতেন।

রাহুল আশারামের বিশেষ স্নেহভাজন হওয়ার সুবাদে রাতে ধর্মগুরুর খাবার ও ঔষধ নিয়ে বাংলোর ভেতরে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছিলেন। রাহুল ছাড়া আর কারো পক্ষেই আশারামের সেই কক্ষে যাওয়ার অনুমতি ছিলো না।

১৯৯৩ সালে একদিন রাহুল দেখেন, আশারাম তার এক নারী ভক্তকে নিয়ে সুইমিং পুলের পাশ দিয়ে হাঁটছেন এবং মাঝে মধ্যেই আশারাম ঐ নারী ভক্তের হাঁটুতে চুম্বন করছিলেন। এই দৃশ্যের পরে রাহুল আর সেখানে কাজ না করার সিদ্ধান্ত নেন। সেদিনই রাহুল নিশ্চিত হন যে আশারাম আসলে কোনো ধর্মগুরু নয়

ফেসবুকে অশ্লীল ছবি পোষ্ট, মামলা

0 মন্তব্য(গুলি)


ফেসবুকে অশ্লীল ছবি পোষ্ট, মামলানারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জে সিদ্ধিরগঞ্জে ফেসবুকে এক গৃহবধূর অশ্লীল ছবি পোষ্ট করার অভিযোগে তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করা হয়েছে। সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় এ মামলাটি দায়ের করা হয়।

অভিযুক্তরা হলো: সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি পূর্বপাড়া রহমত নগর এলাকার জহিরুল ইসলাম জয় (২৪) নামে এক যুবক ও তার সহযোগী রিফাত।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মতিন জানান, তারা জঘন্য অপরাধ করেছে। অভিযুক্তদেরকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ।

তিনি জানান, মামলার অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, সদ্য এক গৃহবধূর নাম ব্যাবহার করে ভূয়া আইডি খুলে ফেসবুকে অশ্ল¬ীল ছবি পোষ্ট করে সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি পূর্বপাড়া রহমত নগর এলাকার জনৈক জহিরুল ইসলাম ওরয়ে জয় (২৪) নামে এক বখাটে।

জয় ওই গৃহবধূকে স্কুল-কলেজে পড়ার সময় বিবাহের প্রস্তাব দিয়ে নানাভাবে উত্ত্যক্ত করত বলে মামলায় উল্লে¬খ করা হয়। কিছু দিন আগে ওই মেয়েটির বিয়ে হলে বখাটে যুবক জয় ক্ষিপ্ত হয়ে মেয়েটির নাম ব্যাবহার করে ফেসবুকে ভূয়া আইডি খুলে অশ্ল¬ীল ভিডিও এবং ছবি পোষ্ট করে। বখাটে জয়ের বন্ধু সিদ্ধিরগঞ্জের এসও রোড এলাকার রিফাত তাকে এ কাজে সহায়তা করে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। ফেসবুকে অশ্লীল ছবি দেখে মেয়েটি শ্বশুর বাড়ির লোকজন ফোনে মেয়ের বাবাকে এবস ঘটনা অবহিত করে। মেয়েটির বাবা এ ব্যাপারে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে বৃহস্পতিবার সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি মামলা করে।

ছেলেসহ আসারামের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দুই বোনের

0 মন্তব্য(গুলি)
ছেলেসহ আসারামের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দুই বোনেরসুরাত: আরো বিপাকে ভারতের কথিত ‘গডম্যান’ আসারাম বাপু। ফের তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠেছে। তার ছেলে নারায়ণ সাইয়ের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ করা হয়েছে। ধর্ষণের অভিযোগে সুরাতে পুলিশের কাছে তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন দুই বোন।

বড় বোন অভিযোগ করেছেন, আমেদাবাদের আশ্রমে তাকে ধর্ষণ করেছিলেন আসারাম বাপু। এদিকে, সুরাতে আসারামের ছেলে নারায়ণ সাই ছোট বোনকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ জানিয়েছেন মেয়েটি। ২০০২ ও ২০০৪ সালে ঘটনা দুটি ঘটে বলে জানা গেছে।

নারায়ণ সাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। এর আগেও এক বিবাহিতা নারীকে শারীরিক নিগ্রহের অভিযোগ উঠেছিল তার বিরুদ্ধে।

ষোলো বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় ২ সেপ্টেম্বর থেকে যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে রয়েছেন আসারাম। 

১২ বছরের নাতনীকে ধর্ষন করলো ৬৫ বছরের দাদা

0 মন্তব্য(গুলি)


১২ বছরের নাতনীকে ধর্ষন করলো ৬৫ বছরের দাদানরসিংদী: নরসিংদীর চরাঞ্চলের আলোকবালী গ্রামে ছাদিরুল হক মঙ্গল মাস্টার নামে ৬৫ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তি ১২ বছর বয়স্ক এক শিশুকে ধর্ষন করেছে বলে জানা গেছে।
ঘটনাটি ঘটে গত ২২ আগস্ট। ধর্ষিতা শিশুটি আলোকবালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী।
স্থানীয়রা জানায়,  অবসর প্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক ছাদিরুল হক মাস্টারের বাসার পাশেই থাকে ঐ শিশুটি। দীর্ঘদিন পাশাপাশি বসবাস করায় ধর্ষনের স্বীকার ঐ শিশুটি সাথে তার সম্পর্ক দাদা-নাতনী। এই হিসেবে শিশুটি প্রায়ই তার বাড়ীতে আসা-যাওয়া করতো এবং ধর্ষক শিক্ষক তাকে আদর যত্ন করে খাওয়াতো। গত ২২ আগস্ট তার বাড়ীতে কেউ ছিল না। সে শিশুটিকে তার খালি বাড়ীতে ডেকে এনে এক গ্লাস দুধ পান করায় এবং তাকে ১০টি টাকা দেয়। এরপর ধর্ষক মঙ্গল মাস্টার তাকে ফুসলিয়ে তার সাথে যৌন কামনা চরিতার্থ করে। এতে শিশুটি রক্তাক্ত জখম হয়ে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে এবং দৌড়ে তার মায়ের কাছে গিয়ে ঘটনা অবহিত করে। কিন্তু তার মা প্রথমে ঘটনা বিশ্বাস না করে তাকে ধমক দেয়। এ অবস্থায় সে পার্শ্ববর্তী গ্রাম বাখরনগরে তার নানীর বাড়ী চলে যায়। সেখানে তার নানীকে ঘটনা জানায় এবং দেখায় বলে । এ অবস্থায় তার নানী তাকে নিয়ে নরসিংদী সেন্ট্রাল হাসপাতালে এনে চিকিৎসা করান।
পরে ঘটনা তার মাকে জানানো হলে তার মা নরসিংদী গিয়ে তার মেয়েকে দেখে-শুনে অবাক হয়ে যায়। এ অবস্থায় ঘটনাটি গ্রামে জানাজানি হয়ে গেলে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি মীমাংসার নামে ঘটনাটি ধামা-চাপা দেয়ার জন্য মামলা দায়ের করতে বিলম্ব ঘটায়।
তবে গত বৃহস্পতিবার ধর্ষনের স্বীকার ঐ শিশুটি মা নরসিংদী সদর মডেল থানায় একটি ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে মামলা রুজু করে। তবে এই মামলা নিয়েও চলছে নানা নাটক। মামলা দায়েরের পর থেকেই স্থানীয় প্রভাবশালী কিছু ব্যাক্তি ঐ পরিবারটিকে মামলা উঠিয়ে নেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করছে।

ধর্ষণের চেষ্টাকালে লম্পটের লিঙ্গ কেটে দিয়েছে গৃহবধু

0 মন্তব্য(গুলি)


ধর্ষণের চেষ্টাকালে লম্পটের লিঙ্গ কেটে দিয়েছে গৃহবধুধর্ষণের চেষ্টাকালে লম্পটের লিঙ্গ কেটে দিয়েছেন এক গৃহবধু। এর মাধ্যমে বাঁচিয়েছেন নিজের সভ্রম। তিনি দুই সন্তানের জননী। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা বরগুনা সদর উপজেলার কেওরাবুনিয়া ইউনিয়নের আয়লা আদাবাড়ীয়া গ্রামের। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে সংগটিত ঘটনার পর গৃহবধু বাদী হয়ে মামলাও করেছেন থানায়। আসামী করা হয়েছে লম্পট জলিলসহ ৯ জনকে। জলিল বাদীর প্রতিবেশী। তার স্বামী কাজের জন্য বাড়ির বাইরে থাকেন। এই সুযোগে নানা সময় জলিল তাকে যৌন হয়রানির চেষ্টা করতেন। এ নিয়ে উভয় পরিবারের মধ্যে বিবাদও হয়। সে আক্রোশে মঙ্গলবার গভীর রাতে বাদীর স্বামীর অনুপস্থিতিতে জলিল ঘরে ঢুকে গৃহবধুকে ধর্ষণ করার চেষ্টা চালায়। এরই এক ফাঁকে বিছানার কাছে রাখা ব্লেড দিয়ে জলিলের পুরুষাঙ্গ (লিঙ্গ) কেটে দেয় ওই গৃহবধু । জলিল পলাতক থাকলেও তার আপন বড় ভাই জাহাঙ্গীর জানান, এটি একটি সাজানো ঘটনা। তার ভাই চিকিৎসা নিচ্ছে। সুস্থ্য হলে তিনিও মামলা করবেন। বরগুনা থানার অফিসার ইনচার্জ শীল মনি চাকমা জানান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। আসামী গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ঢাকায় মাইক্রোবাসে গণধর্ষণ

0 মন্তব্য(গুলি)


32543556.jpgঢাকা : রাজধানীতে এক সন্তানের জননী গৃহবধূকে (২৮) মাইক্রোবাসে গণধর্ষণের পর চলন্ত মাইক্রোবাস থেকে সড়কে ফেলে হত্যার চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। শনিবার বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে হাইকোর্ট এলাকা থেকে ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে।
আমাদের মেডিকেল প্রতিবেদক ওই গৃহবধূর ভাইয়ের বরাত দিয়ে জানান, বনশ্রীতে তার বাসায় বেড়াতে এসেছিল। ওই বাসার সামনে থেকে শনিবার দুপুরে তাদের পূর্বপরিচিত বিপ্লবসহ ৫ জন ওই গৃহবধূকে জোরপূর্বক মাইক্রোবাসে তুলে নেয়।
এরপর গাড়ির ভিতরেই তাকে তারা ৫ জন পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে তাকে হাইকোর্ট এলাকায় ফেলে গাড়িযোগে চলে যায় দুর্বৃত্তরা।
এদিকে হাইকোর্ট এলাকায় পথচারীদের মোবাইলফোন থেকে ভাইকে খবর দেন তিনি। পরে ভাই এলে গৃহবধূকে ঢাকা মেডিকেলে নেয়া হয়। ওই গৃহবধূর একটি শিশু সন্তান রয়েছে। ধর্ষক বিপ্লব ওই গৃহবধূকে বিয়ে করতে ব্যর্থ হয়ে আক্রোশমূলকভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে দাবি গৃহবধূর পরিবারের।

স্ত্রী সঙ্গ দিতে রাজি না হওয়ায় কন্যাকে ধর্ষণ!

0 মন্তব্য(গুলি)


স্ত্রী সঙ্গ দিতে রাজি না হওয়ায় কন্যাকে ধর্ষণ!স্ত্রী সঙ্গ দিতে রাজি না হয় এক পিতা তার ১৩ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। বৃহস্পতিবার ভারতের নাহারগড় অঞ্চলে এ ঘটনা ঘটে। গণেশ নামের ঐ লোক তার শিশু কন্যাকে বাড়ির বাইরে এনে ধর্ষণ করে। ঘটনার সময় তার স্ত্রী ঘুমিয়ে ছিল। পুলিশ জানায় ঘটনায় পর আহত মেয়েকে বাড়ির বাইরে ফেলে সে পালিয়ে যায়। পথের ধারে শিশুটি কাতরাতে দেখে পথচারীরা জেকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। আজ সকালে ঐ পিতা পুলিশী জেরার মুখে তার অপরাধ স্বীকার করেছে। অপরাধ স্বীকার করার পর পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। পুলিশের ডেপুটি কমিশনার মহেন্দ্র সিং বলেন, ঐ লোকটি সম্পর্কে মহল্লার সকলে বাজে ধারণা পোষণ করে। সে প্রায়ই মহল্লার নারীদের উত্যক্ত করে। ঘটনার দিন সে মাতাল ছিল বলে জানায় স্ত্রী। সিং আরো জানান, সে যা করেছে তার জন্য মোটেও অনুতপ্ত নয়। সে জানায় তার স্ত্রীর কারণেই সে মেয়েটিকে ধর্ষণ করেছে। স্ত্রী তার প্রস্তাবে রাজি হলে তাকে এই কাজ করতে হতো না।

নিজের মেয়ের সাথে বাবার অনৈতিক কান্ড!

0 মন্তব্য(গুলি)


নিজের মেয়ের সাথে বাবার অনৈতিক কান্ড!নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) : নিজের মেয়ের সাথে অনৈতিক কর্মকান্ডের কারনে  মুফতির ফতোয়ার ভিত্তিতে গ্র্রাম্য শালীসে  পিতার মাথা ন্যাড়া ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার পূর্বভাগ ইউনিয়নের পূর্বভাগ গ্রামের হারেছ আলী সর্দারের বাড়িতে। উক্ত বিষয়ে চাইলে স্থানীয় এমপি’র ভাতিজা মোঃ আলী আজম দম্ভোক্তি করে বলেন, “এটা এমপি’র গ্রাম, এখানে কোন আইন লাগেনা, আমরা যা করি তাই আইন”।
জানা গেছে গ্রামের মৃত  করিম হোসেনের ছেলে মোঃ ফরিদ মিয়ার (৫০) মেয়ে ঢাকা থেকে বাড়িতে আসে। রাতে ঘুমিয়ে পড়লে ফরিদ মিয়া তার কিশোরী কন্যা ১৭ কে  ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মত জগন্য কাজ করতে গেলে মেয়ে তাহা লোকের কাছে বলে দেয়। পরে তা নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে হরেছ আলী সর্দারের বাড়িতে হরেছ আলীর সভাপতিত্বে এক শালীস বসে। বৈঠকে উপস্থিত শালীসকারীরা মুফতি এনামুল হকের ফতোয়ার ভিত্তিতে বাবা মোঃ ফরিদ মিয়ার মাথা ন্যাড়া করে ও মেয়ের ভবিষ্যতের জন্য ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে। শালীসে এমপির ভাগিনা বর্তমান ওয়ার্ড মেম্বর মোঃ জানু মিয়া, ভাতিজা মোঃ আলী আজমসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে মুফতি এনামুল হকের সাথে তার মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে পুর্বভাগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ আবু সায়েমের সাথে যোগাযোগ করে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমি ঢাকাতে আছি এ বিষয়ে আমি শুনেছি। তবে ফরিদ মিয়া একজন খারাপ লোক। শুনেছি সে মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়গা থেকে মেয়ে এনে  ব্যবসা করে। তার এ কাজে গ্রামের কয়েকজন বাটপার টাইপের লোকজন সহযোগিতা করে এবং বন্টন নিয়ে থাকে। ঘটনা সর্ম্পকে জানতে পুর্বভাগ গেলে, সাংবাদিক আসার কথা শুনে ফরিদ মিয়া বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। পূর্বভাগ বাজারের ডাঃ জমির হোসেন, এমপির চাচাতো ভাই মোঃ আব্দুল হক, হাজী মোঃ করিম হোসেন, হারেছ আলী সর্দার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে এবং এমন  ন্যাক্কারজনক ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে নাসির নগর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা সামিহা ফেরদৌসির সাথে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেননি বলে জানান। তবে তিনি বলেন, “এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে একজন সাংবাদিক আমাকে ফোন করেছিল”। এ বিষয়ে নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল কাদেরের কাছে জানতে চাইলে তিনি কিছু জানেন না, তবে এ বিষয়ে দ্রুত খোজ-খবর নিবে বলে জানান।

YOU

0 মন্তব্য(গুলি)

তুমি


তোমার জন্য সূর্য হাসে এই মনের উঠোনে,
তোমার জন্য বসে আমি একা আনমনে,
ঘুমিয়ে যখন থাকি, স্বপ্ন হয়ে আসো,
অপলকে তাকিয়ে থাকি, যখন একটু হাসো ।

ফেরারি প্রেম আমার খুঁজছে ঠিকানা,
কতটা যে ভালোবাসি তার নেই কোন সীমানা,
মিশে আছো মোর হৃদয়ের অরন্যে,
যেখানে রেখেছি তোমায় খুব যতনে,
অপেক্ষায় আছি বন্ধু তোমার জন্যে,

জানি না কোন অজানায় হারিয়েছি আমি,
কেও নেই পাশে শুধুই আছো তুমি......